তারেক রহমানকে বিএনপির দ্বায়িত্ব দেয়ায় আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা ও বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, আমরা যখন ক্ষুধামুক্ত, দ্বারিদ্রমুক্ত, দূর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই বিএনপি তখন একজন সাজাপ্রাপ্ত দূর্নীতিবাজকে তাদের দলের প্রধান করেছে।একজন সাজাপ্রাপ্ত আভিযুক্ত ব্যাক্তি দলীয় প্রধান হতে পারেন কিনা তা আমার জানা নাই। এই বিচার বাংলাদেশের জনগণ করবে। শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় আজাহার ফাতেমে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ উদ্বোধন উপলক্ষে দোয়া মোনাজাত ও স্বাধীনতা জাদুঘর পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রায় ৩ একর জমির উপর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি ৮তলা বিশিষ্ট হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ আশা প্রকাশ করে বলেন, আগামী নির্বাচন হবে অংশ গ্রহণমূলক। এই সরকারই ক্ষমতায় থাকবে। বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, তারা যদি চেষ্টা করে এই সরকারের অধিনে নির্বাচন করবে না এটা তাদের ব্যাপার। ২০১৪ সনে নির্বাচন করেনি তাতে কি লাভ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করেছিলেন আলোচনা করে এক সাথে নির্বাচন করার। কিন্তু খালেদা জিয়া তা প্রত্যাখান করেন। এবারও যদি নির্বাচন না করে তা হলে আমাদের কিছু করার নেই। সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে নির্বাচন হবেই। এসময় মন্ত্রী আরো বলেন, ভোলায় ২২৫ ও ৫৫ মেঘাওয়াটের ২টি পাওয়ার প্লান্ট রয়েছে। এছাড়াও ভারতীয় একটি কোম্পানী সাপুরজি পালুনজি আরো ২২৫ মেঘাওয়াট, আশুগঞ্জ থেকে ১০০ মেঘোওয়াট ও স্যামসং এর সাথে জয়েন্ট ভেঞ্চারে ৪০০ মেঘোওয়াটের আরো একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। এতে করে ভোলাসহ দেশের দক্ষিানাঞ্চলে বিদ্যূতের আর কোন সমস্যা থাকবেনা। তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভোলা-বরিশাল ব্রীজ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কোন জায়গা দিয়ে ব্রীজ নির্মাণ হবে তার জন্য ম্যাপ দেখে ভেদুরিয়া থেকে লাহার হাট পর্যন্ত ব্রীজের স্থান নির্ধারন করে দেন। ভোলা একটি শিল্প নগরি হবে। এই শিল্পের উৎপাদিত পন্য এ ব্রীজটি হলে পদ্মা সেতু দিয়ে মাত্র ৫ ঘন্টায় ভোলা থেকে ঢাকায় পৌঁছানো যাবে। বানিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভোলায় ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা অনুসারে ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন গ্যাস পাওয়া গেছে। আরো ৩টি কূপ খনন হলে ২ট্রিলিয়ন গ্যাস পাওয়া যাবে।
ফলে গ্যাসভিত্তিক শিল্প ও কল কারখানা গড়ে উঠলে ভোলা হবে দেশের মধ্যে উন্নত একটি জেলা। মন্ত্রী বলেন, সব মিলিয়ে ভোলার একটি উজ্জল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ভোলাকে নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষার জন্য ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানকার গ্রামীণ অর্থনীতি চমৎকার। এখানে শিল্পায়নের জন্য অনেক বড় বড় উদ্যেক্তারা জমি কিনতে চেষ্টা করছেন। এ সময় বিনিয়োগ বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান এম মোকাম্মেল হক, দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, জেলা প্রশাসক মো. সেলিমউদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. মোকতার হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোশারেফ হোসেন, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যাসন নজরুল ইসলাম গোলদার, জেলা আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লবসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রায় ৩ একর জমির উপর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটি ৮তলা বিশিষ্ট হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ আশা প্রকাশ করে বলেন, আগামী নির্বাচন হবে অংশ গ্রহণমূলক। এই সরকারই ক্ষমতায় থাকবে। বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, তারা যদি চেষ্টা করে এই সরকারের অধিনে নির্বাচন করবে না এটা তাদের ব্যাপার। ২০১৪ সনে নির্বাচন করেনি তাতে কি লাভ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করেছিলেন আলোচনা করে এক সাথে নির্বাচন করার। কিন্তু খালেদা জিয়া তা প্রত্যাখান করেন। এবারও যদি নির্বাচন না করে তা হলে আমাদের কিছু করার নেই। সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে নির্বাচন হবেই। এসময় মন্ত্রী আরো বলেন, ভোলায় ২২৫ ও ৫৫ মেঘাওয়াটের ২টি পাওয়ার প্লান্ট রয়েছে। এছাড়াও ভারতীয় একটি কোম্পানী সাপুরজি পালুনজি আরো ২২৫ মেঘাওয়াট, আশুগঞ্জ থেকে ১০০ মেঘোওয়াট ও স্যামসং এর সাথে জয়েন্ট ভেঞ্চারে ৪০০ মেঘোওয়াটের আরো একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। এতে করে ভোলাসহ দেশের দক্ষিানাঞ্চলে বিদ্যূতের আর কোন সমস্যা থাকবেনা। তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভোলা-বরিশাল ব্রীজ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কোন জায়গা দিয়ে ব্রীজ নির্মাণ হবে তার জন্য ম্যাপ দেখে ভেদুরিয়া থেকে লাহার হাট পর্যন্ত ব্রীজের স্থান নির্ধারন করে দেন। ভোলা একটি শিল্প নগরি হবে। এই শিল্পের উৎপাদিত পন্য এ ব্রীজটি হলে পদ্মা সেতু দিয়ে মাত্র ৫ ঘন্টায় ভোলা থেকে ঢাকায় পৌঁছানো যাবে। বানিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভোলায় ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা অনুসারে ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন গ্যাস পাওয়া গেছে। আরো ৩টি কূপ খনন হলে ২ট্রিলিয়ন গ্যাস পাওয়া যাবে।
ফলে গ্যাসভিত্তিক শিল্প ও কল কারখানা গড়ে উঠলে ভোলা হবে দেশের মধ্যে উন্নত একটি জেলা। মন্ত্রী বলেন, সব মিলিয়ে ভোলার একটি উজ্জল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ভোলাকে নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষার জন্য ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এখানকার গ্রামীণ অর্থনীতি চমৎকার। এখানে শিল্পায়নের জন্য অনেক বড় বড় উদ্যেক্তারা জমি কিনতে চেষ্টা করছেন। এ সময় বিনিয়োগ বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান এম মোকাম্মেল হক, দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, জেলা প্রশাসক মো. সেলিমউদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. মোকতার হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোশারেফ হোসেন, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যাসন নজরুল ইসলাম গোলদার, জেলা আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লবসহ স্থানীয় আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।